=> প্রতিটি ক্লাসের পরে ভিডিও রেকর্ড । => ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কিত বিভিন্ন টুলস । => এফ এন্স ইন্সটিউট থেকে কোর্স শেষে সার্টিফিকেট । => কাজ ভালো শিখতে পারলে প্রজেক্ট কাজ / প্রজেক্ট প্রদান এবং ওয়ার্কার হিসেবে কাজের সুযোগ । => রিয়েল ওয়ার্ল্ড প্রজেক্টে ডিস্কাউন্টে ১/২/৩ মাসের ইন্টার্নশিপ (সেই সময় যা ফি থাকবে সেটির ৫০%) => ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার প্রোফাইল ১০০% ভেরিফাই সাপোর্ট । => কোর্সের পরে যেকোনো সময় স্টুডেন্ট দের সাপোর্ট (টিচারের সুবিধা অনুযায়ী) । => বায়ারের কাজ করতে গিয়ে সমস্যা হলে সাপোর্ট ইত্যাদি ।
আপনাকে প্রথমে জানতে হবে আপনি কি শিখবেন এই কোর্সে এবং কেন শিখবেন ও এটি শিখে আয় উপার্জন কতটুক করা সম্ভব বা কোন কোম্পানি / বায়ার এর আন্ডারে কাজ করে আয় করা সম্ভব কিনা। 🧐 সেটি আগে জেনে নিন, কতদূর কি সম্ভব এই কোর্সের পরে। Web Design ReactJS & Wordpress ইত্যাদি এগুলো আসলে কি? ওয়েব বা ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট, এই বাক্যটি হয়তো আমরা প্রায়ই শুনি বা দেখি। এটির মুল অর্থ হল ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং সেটি অনলাইনে লাইভ প্রকাশ করাকে বুঝায়। একটি ওয়েবসাইট এর পাবলিশ বা সারা বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে ভিজিট করা যাবে এমন অবস্থা হওয়া পর্যন্ত যে সকল কাজ করতে হয় আসলে সেগুলিই হল ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব ডিজাইন কে ফ্রন্ট-এন্ট ডিজাইন ও বলা হয়। উদাহরণঃ ফেইসবুক, ইউটিউব। একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে দুটি ধাপ থাকে। একটি হল ওয়েবসাইট টির ভিজুয়াল বিষয় টি, যেটি আমরা ভিজিট করার সাথে সাথে দেখি স্ক্রিনে। আরেকটি হল, ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষের এডমিন প্যানেল। যেখান থেকে ওয়েবসাইট টি মেইন্টেইন করা হয়। যেমনঃ আপনি ফেইসবুকে কোন ভায়োলেন্স করলে আইডি এলার্ট আসে বা ডিজেবল হয়। এটি করেন ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ তাদের এডমিন / ব্যাকএন্ড প্যানেল থেকে। "ফ্রন্ট-এন্ড এবং ব্যাকএন্ড" এগুলো প্রোগ্রামিং এর একেকটি টার্ম বলতে পারেন। সুতরাং ওয়েবসাইট এর ফ্রন্ট এন্ড এবং ব্যাক-এন্ড আর এই রিয়্যাক্ট জেএস, ওয়ার্ডপ্রেস ইত্যাদি ছাড়া হাজারও প্রোগ্রামিং এর ও ওয়েব এর ল্যাঙ্গুয়েজ আজকে রয়েছে কিন্তু সব তো আর ট্রেন্ডিং এ থাকবেনা। এখন চলছে রিয়্যাক্ট জেএস এর যুগ। বলতে গেলে রিয়্যাক্ট জেএস দিয়ে নেক্সটজেএস নামে আরেক ফ্রেমওয়ার্ক অলরেডি মার্কেট দখল করে নিয়েছে সেটিরও প্রচুর চাহিদা। সেটির আলাদা কোর্স রয়েছে আমার এই সাইটে। কিন্তু আপনার এই কোর্সের স্কিল গুলো না শেখা পর্যন্ত ওয়েবসাইটের ডিজাইন দুনিয়ার কোন নতুন লাইব্রেরি বা ফ্রেমওয়ার্ক বা টুলস ব্যবহার করা বা শেখা সম্ভব নয়। নতুন ফ্রেমওয়ার্ক এবং লাইব্রেরি মানে ওয়েব ডিজাইনের নতুন নতুন পদ্ধতি। এগুলো তৈরিও হয় এই কোর্সের যে স্কিল গুলো আছে সেগুলো দিয়ে। সুতরাং ওয়েবের ডিজাইন দুনিয়ায় কাজ শিখতে গেলে এই স্কিল গুলো ছাড়া কোনোদিন সম্ভব নয়। ফ্রন্ট-এন্ড => সামনের অংশ ব্যাক-এন্ড => পেছনের অংশ বা কর্তৃপক্ষের ম্যানেজমেন্ট অংশ একজন বায়ার বা একটি কোম্পানি তাদের ওয়েবসাইট তৈরি করতে এই দুই ধরনের স্কিল জানা ওয়ার্কার কে হায়ার করেন। কেউ যদি দুটোই জানেন তাহলে একজনকে দিয়েই সেটি অর্থ প্রদান করে করিয়ে নেন। আবার তাদের ইচ্ছে অনুযায়ী তারা ফ্রন্ট-এন্ড ডিজাইনার কে আলাদা করে হায়ার করেন এবং পরে ব্যাকএন্ড ডেভেলপার বা প্রোগ্রামার হায়ার করেন যাবতীয় ফাংশনালিটি বানানোর জন্য। যেমন আপনি ছবি আপলোড দিয়ে বাটন প্রেস করলেন। ছবিটি গেলো কোথায়? ফেইসবুকের সার্ভার বা ড্যাটা সেন্টারে। আপনার বাটন ক্লিকের পরে বেকগ্রাউন্ডে প্রোগ্রামিং এক্সিকিউট বা রান হয় আর তখন ছবি টি আপলোডের কার্যক্রম শুরু হয়। আর এগুলো কিভাবে হবে কোন আইপি থেকে কোন আইপি তে যাবে এই সকল কিছু একজন ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে করে রাখেন। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে ধারণা শেষ। তাহলে আপনি শিখছেন ওয়েব ডিজাইন বা ফ্রন্টএন্ড ডিজাইন। যেটাতে ব্যাকেন্ড নেই। কারন সেটার জন্য আলাদা কোর্স করতে হয়। তাহলে এই ফ্রনএন্ড ডিজাইন শিখে আপনি মার্কেটপ্লেসে বা যেকোনো কোম্পানিতে একজন ওয়েব ডিজাইনার বা ফ্রন্ট-এন্ড ডিজাইনার হিসেবে জব করবেন। এবার ভাবুন, দিন যত যায় লাখ লাখ প্রোডাক্ট তৈরি হয়, নতুন নতুন কোম্পানি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সারা বিশ্বে চালু হতেই থাকে ২৪ ঘণ্টা। তাদের কি ওয়েবসাইট প্রয়োজন নেই? 🤨 অবশ্যই একটি কোম্পানির অন্তত একটি ওয়েবসাইট আজকের যুগে থাকাটাই প্রয়োজন। তাহলে সেই ব্যক্তি বা কোম্পানি গুলো মার্কেটপ্লেসে এসে ওয়েবসাইট বানানোর জন্য ফ্রন্ট-এন্ড এবং ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার খুঁজবে কিনা? আর এই কাজ আজীবন শেষ হওয়ার কোন সুযোগ রয়েছে? 🤨 বিশ্ব দিন দিন যত আপডেট হচ্ছে ওয়েবসাইট সংখ্যা বিলিয়ন ছাড়িয়ে যায়। কখন কখনো একটা সিঙ্গেল প্রডাক্টের জন্যও একটা সিঙ্গেল ওয়েবসাইট তৈরি করতে হয় সেটার অফার এবং মার্কেটিং বৃদ্ধির জন্য। তাহলে একটি প্রোডাক্ট নিয়ে যদি ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে আজকের এই যুগে, কত বিলিয়ন প্রোডাক্ট থাকতে পারে এই বিশ্বে এবং কতগুলো নতুন প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে? 😳 আশা করি বুঝে নিয়েছেন যে এই স্কিল টি গ্রহণ করে আপনি আজীবন কাজ করে যেতে পারবেন। আর মার্কেটে এই স্কিল জানা ব্যক্তিদের কতটা প্রয়োজন ইতিমধ্যেই বুঝেছেন তো রাইট? 😁 মনে রাখবেন, ওয়েবসাইট তৈরি না হলে সেটির জন্য কেউ খামাখা ডিজিটাল মার্কেটার খুজবেনা, তাই নয় কি? ওয়েবসাইট তৈরি না হলে সেটির লোগো বা মনোগ্রাম ডিজাইনের জন্য গ্রাফিক ডিজাইনার কোন কোম্পানি খুব একটা খুজবেনা, তবে এই নয় যে ওয়েবসাইট ছাড়া মার্কেটিং আর গ্রাফিক্স এগুলো ব্যক্তিরা কাজ করনা। অনেক কোম্পানি বা ব্যক্তি রয়েছে যারা কিনা ওয়েবসাইট তৈরিই করেনা, শুধু ফেইসবুক পেইজ খুলে কোম্পানির মার্কেটীং চালায়। চলবেনা ? তো তাদের মার্কেটিং আজকের ডিজিটাল মার্কেটার রা করে দিচ্ছেন। কিন্তু আজকের যুগে, আপনি ভাবুন তো নতুন কোন কিছুর জন্য একটি ওয়েবসাইট একজন মালিক করবেই করবে এবং ওয়েবসাইট বানানো হলে শুরু করেন ডিজিটাল মার্কেটিং। সুতরাং, একটা বড় অংশ জুড়ে ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপার এর উপর এবং নতুন ওয়েবসাইট তৈরির অর্ডারের উপর নির্ভর করে একজন গ্রাফিক ডিজাইনার বা ডিজিটাল মার্কেটারের কাজ পাওয়া বা করার নিশ্চয়তা। তবে এটিকে ছোটো করে দেখার কোন সুযোগ নেই মামা । আপনাকে যেমন বায়ার একবার হায়ার করে হয়তো ৬ মাস বা বছরে ওয়েবসাইট টির মেইন্টেইন বা কিছু সমস্যা হলে ঠিক করার জন্য আবার টাকা দিয়ে হায়ার করবেন। তার থেকে বেশি দীর্ঘ সময় তার সাথে কাজ করবেন আপনার ডিজিটাল মার্কেটার দোস্ত। কারণ ? কারণ মার্কেটিং একদিনে হয়না রে পাগলা। 😎 মানে হল প্রত্যেকটি স্কিলের চাহিদা একটির সাথে আরেকটির কানেকশন রয়েছে এবং কোন স্কিলের ফ্রিল্যান্সার বা ওয়ার্কার আজ বসে থাকেনা ভবিষ্যতেও থাকবেনা। নতুন ওয়েবসাইট মানে নতুন একজন মার্কেটার লাগবে নতুন একজন গ্রাফিক ডিজাইনার লাগবে নতুন একজন এস ই ও ওয়ার্কার লাগবে নতুন একজন সেলস হিসাব রক্ষক লাগবে, প্রোডাক্ট আপলোড, অর্ডার গ্রহণ ইত্যাদি সকল ওয়ার্কার লাগবেই লাগবে আর এগুলো প্রতিদিন বাড়ছে নাকি কমছে? ওয়েল, স্যার আপনি বুঝে গেছেন কি শিখতে এসেছেন এবং এটার পরে কি করা সম্ভব😉 একটি সামান্য ওয়েবসাইট ৮-১০ পেইজের হলে সেটার ডিজাইন করতে নেয়া হয় ২০০-৫০০-৭০০ ডলার পর্যন্ত। তো আপনি একটি কাজ পেলে কি হবে? 😮 বুঝেন তো রাইট? বা আপনি যদি ফ্রন্ট-এন্ড , ব্যাক-এন্ড দুটোই পারেন তাহলে পুরো প্রজেক্টের টাকাটাই আপনি পাবেন ৫০০-৫০০০ ডলার বা তারও বেশি ঠিক নেই, চাহিদা অনুযায়ী। এরপরে প্রশ্ন করবেন যে কত টাকা মাসে ইনকাম হবে? 🤨 নেভার। সুতরাং, এই কোর্সটিতে যা কিছু রয়েছে সকল স্কিল গুলো ভালো ভাবে শিখতে পারলে মার্কেটপ্লেসে যে কেউই মাসে মিনিমাম ১০০ ডলার থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এখানে আলোচনা করা হয়েছে ফুল ওয়েব ডিজাইন এবং ফুল রিয়্যাক্ট জেএস ( বর্তমান ট্রেন্ডিং এবং ডিমান্ডিং ওয়েব টেকনোলজি ) সাথে থাকছে সি এস এস এর বিভিন্ন ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে ক্লাস। এক কোথায় আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য যতটুক একদম শিখতেই হবে সেটা তো শেখানো হবেই তার থেকেও এক্সট্রা অনেক কিছুই এই ব্যাচে রয়েছে। এর পরে আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সার নাসিম থেকেই ব্যাক-এন্ড টিও শিখতে পারেন 🧑💻 । এতে করে উপার্জন ও বাড়বে সাথে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকবে। স্কিল যত বেশি বেশি হবে তত আপনি প্রজেক্ট পাবেন। কোর্সের রুটিন এবং কাদের জন্য এই কোর্স তা নিচে উল্লেখ করা হয়েছে। দয়া করে সকল তথ্য ঠিকমত না পড়ে ম্যাসেজ দিয়ে বিরক্ত করবেন না।
=> যারা কম্পিউটার মোটামুটি ব্যবহার করতে পারেন => ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন => শুধু ফেইসবুক আর ইউটিউব ভিডিও জানলেই ফ্রিল্যান্সিং শেখা শুরু করা যায়না => এই কোর্সে ক্লাস করার আগে আপনাকে শিখে নিতে হবে কিভাবে ফেইসবুক পেইজ খুলতে হয় => কিভাবে জিমেইল, মাইক্রোসফট একাউন্ট খুলতে হয় => কিভাবে অনলাইনে যেমন daraz.com থেকে প্রোডাক্ট নিজের বিকাশ নগদ বা এটিএম কার্ড দিয়ে কিনতে হয়। => কিভাবে নিজে নিজে ফেইসবুক পেইজ, টুইটার, লিংকড ইন, ইউটিউব চ্যানেল ইত্যাদি পুরোপুরি ভাবে ওপেন করতে হয় => এখন না জানলে সমস্যা নেই। কোর্সের প্রথম ২-৩ টা ক্লাসে এগুলো শিখিয়ে দেয়া হবে => ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে আপনাকে ইন্টারনেট জগতের বলতে গেলে হাফেজ হওয়া লাগবে। নয়তো এই কোর্স সহ লাখ লাখ কোর্স করেও আজীবন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন না। => ইংরেজি কতটুক লাগবে? আপনি বিদেশি কারো সাথে কাজ করবেন, তার সাথে মেসেজে কাজ সম্পর্কে আলোচনা করার মত ইংরেজি জানা লাগবে। না পারলে এই কোর্স চলাকালীন দরকারে বাড়িতে ইংরেজি প্রাইভেট পড়েন। শিক্ষার কোন বয়স নেই
মোবাইল পাবলিক রা দুর হন ! ৩০ ৪০ হাজার টাকার একখান মোবাইল দিয়ে আপনারা দুনিয়া জয় করতে চান!! তাইলে লেখাপড়ার দরকার নাই। সবাই মোবাইল কিনতো। মোবাইল দিয়ে সম্ভব কি জানেন? ঐযে "MTFE" ক্রিপ্টো অ্যাপ সম্ভব। যান ইনভেস্ট করেন গিয়ে। 🤨 🤣 ! বাঙ্গালি খালি সহজ খুঁজে! 😡 যাইহোক, => একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার। => মিনিমাম ২ জিবি র্যাম => হার্ড ডিস্ক ৪০ জিবি থেকে যা আপনার আছে এনাফ! => গ্রাফিক্স কার্ড, এই কাজের জন্য তেমন লাগেনা। ডিফল্ট যা থাকে সেটাই এনাফ। সব কম্পিউটারেই ডিফল্ট একটা থাকেই জিপিইউ মেইন্টেইন। => প্রসেসর Core i3 / Duel Core সমস্যা নেই। i5 / i7 / i9 থাকলে তো আরও ভালো
=> প্রতি সপ্তাহেঃ একদিন পর পর ৩ দিন বা ২ দিন ক্লাস (আপনাদের চাপ হয় কিনা দেখে সেটা নির্বাচিত হবে।) => ছাত্রছাত্রী, চাকুরীজীবী, গৃহিণী রাত ১০:৩০ এর পরেই ফ্রি থাকেন। => সুতরাং, রাতেই ক্লাস ১০:৩০ / ১১:০০ থেকে ১২:৩০ পর্যন্ত => সময়ঃ দেড় (১.৫) থেকে ২ ঘণ্টা => ক্লাস হবে জুম ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে। => zoom.com / zoom.us ওয়েবসাইট থেকে সফটওয়ার বা প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করে নেবেন - ক্লাসে সরাসরি জয়েন করার জন্য।