FrontEnd Web Design - Full Course
স্টুডেন্ট যা পাবে
=> প্রতিটি ক্লাসের পরে ভিডিও রেকর্ড । => ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কিত বিভিন্ন টুলস । => এফ এন্স ইন্সটিউট থেকে কোর্স শেষে সার্টিফিকেট । => কাজ ভালো শিখতে পারলে প্রজেক্ট কাজ / প্রজেক্ট প্রদান এবং ওয়ার্কার হিসেবে কাজের সুযোগ । => রিয়েল ওয়ার্ল্ড প্রজেক্টে ডিস্কাউন্টে ১/২/৩ মাসের ইন্টার্নশিপ (সেই সময় যা ফি থাকবে সেটির ৫০%) => ফাইভার, আপওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার প্রোফাইল ১০০% ভেরিফাই সাপোর্ট । => কোর্সের পরে যেকোনো সময় স্টুডেন্ট দের সাপোর্ট (টিচারের সুবিধা অনুযায়ী) । => বায়ারের কাজ করতে গিয়ে সমস্যা হলে সাপোর্ট ইত্যাদি ।
কোর্স টি-তে কিস্তিতে ভর্তি হওয়া যাবে
কিস্তিতে ভর্তি হলে শুরুতে 3000.00 টাকা দিতে হবে এবং বাকি 4999 টাকা প্রতি মাসে মিনিমাম 1000 টাকা বা (তারও বেশি দিতে পারবে) কিস্তি প্রদান করে, টোটাল 7999.00 টাকা পরিশোধ করতে হবে
অথবা তুমি যদি,
পুরো কোর্স ফি একবারে প্রদান করো তাহলে মাত্র 7000.00 টাকায় পুরো কোর্স টি করতে পারবে।
Overview
Curriculum
Tutor
Video
Reviews
এই কোর্সে যা যা শিখতে পারবেন
এই কোর্সে একটি রিয়েল ওয়ার্ল্ড Daraz/Amazon ইত্যাদির মত ই-কমার্স ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করে দেখানো হবে। ওয়েব বা ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট, এই বাক্যটি হয়তো আমরা প্রায়ই শুনি বা দেখি। এটির মুল অর্থ হল ওয়েবসাইট তৈরি করা এবং সেটি অনলাইনে লাইভ প্রকাশ করাকে বুঝায়। একটি ওয়েবসাইট এর পাবলিশ বা সারা বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে ভিজিট করা যাবে এমন অবস্থা হওয়া পর্যন্ত যে সকল কাজ করতে হয় আসলে সেগুলিই হল ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভেলপমেন্ট। ওয়েব ডিজাইন কে ফ্রন্ট-এন্ট ডিজাইন ও বলা হয়। উদাহরণঃ ফেইসবুক, ইউটিউব। একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে দুটি ধাপ থাকে। একটি হল ওয়েবসাইট টির ভিজুয়াল বিষয় টি, যেটি আমরা ভিজিট করার সাথে সাথে দেখি স্ক্রিনে। আরেকটি হল, ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষের এডমিন প্যানেল। যেখান থেকে ওয়েবসাইট টি মেইন্টেইন করা হয়। যেমনঃ আপনি ফেইসবুকে কোন ভায়োলেন্স করলে আইডি এলার্ট আসে বা ডিজেবল হয়। এটি করেন ওয়েবসাইট কর্তৃপক্ষ তাদের এডমিন / ব্যাকএন্ড প্যানেল থেকে। "ফ্রন্ট-এন্ড এবং ব্যাকএন্ড" এগুলো প্রোগ্রামিং এর একেকটি টার্ম বলতে পারেন। ফ্রন্ট-এন্ড => সামনের অংশ ব্যাক-এন্ড => পেছনের অংশ বা কর্তৃপক্ষের ম্যানেজমেন্ট অংশ একজন বায়ার বা একটি কোম্পানি তাদের ওয়েবসাইট তৈরি করতে এই দুই ধরনের স্কিল জানা ওয়ার্কার কে হায়ার করেন। কেউ যদি দুটোই জানেন তাহলে একজনকে দিয়েই সেটি অর্থ প্রদান করে করিয়ে নেন। আবার তাদের ইচ্ছে অনুযায়ী তারা ফ্রন্ট-এন্ড ডিজাইনার কে আলাদা করে হায়ার করেন এবং পরে ব্যাকএন্ড ডেভেলপার বা প্রোগ্রামার হায়ার করেন যাবতীয় ফাংশনালিটি বানানোর জন্য। যেমন, আপনি ছবি আপলোড দিয়ে বাটন প্রেস করলেন। ছবিটি গেলো কোথায়? ফেইসবুকের সার্ভার বা ড্যাটা সেন্টারে। আপনার বাটন ক্লিকের পরে বেকগ্রাউন্ডে প্রোগ্রামিং এক্সিকিউট বা রান হয় আর তখন ছবি টি আপলোডের কার্যক্রম শুরু হয়। আর এগুলো কিভাবে হবে কোন আইপি থেকে কোন আইপি তে যাবে এই সকল কিছু একজন ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে করে রাখেন। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে ধারণা শেষ। তাহলে আপনি শিখছেন ওয়েব ডিজাইন বা ফ্রন্টএন্ড ডিজাইন। যেটাতে ব্যাকেন্ড নেই। কারন সেটার জন্য আলাদা কোর্স করতে হয়। তাহলে এই ফ্রনএন্ড ডিজাইন শিখে আপনি মার্কেটপ্লেসে বা যেকোনো কোম্পানিতে একজন ওয়েব ডিজাইনার বা ফ্রন্ট-এন্ড ডিজাইনার হিসেবে জব করবেন। ওয়েল, স্যার আপনি বুঝে গেছেন কি শিখতে এসেছেন এবং এটার পরে কি করা সম্ভব😉 একটি সামান্য ওয়েবসাইট ৮-১০ পেইজের হলে সেটার ডিজাইন করতে নেয়া হয় ২০০-৫০০-৭০০ ডলার পর্যন্ত। তো আপনি একটি কাজ পেলে কি হবে? 😮 বুঝেন তো রাইট? বা আপনি যদি ফ্রন্ট-এন্ড , ব্যাক-এন্ড দুটোই পারেন তাহলে পুরো প্রজেক্টের টাকাটাই আপনি পাবেন ৫০০-৫০০০ ডলার বা তারও বেশি ঠিক নেই, চাহিদা অনুযায়ী। এরপরে প্রশ্ন করবেন যে কত টাকা মাসে ইনকাম হবে? 🤨 নেভার। সুতরাং, এই কোর্সটিতে যা কিছু রয়েছে সকল স্কিল গুলো ভালো ভাবে শিখতে পারলে মার্কেটপ্লেসে যে কেউই মাসে মিনিমাম ১০০ ডলার থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এখানে আলোচনা করা হয়েছে ফুল ওয়েব ডিজাইন এবং এই কোর্স করার পরে আপনি পৃথিবীর যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারবেন। এর পরে আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সার নাসিম থেকেই ব্যাক-এন্ড টিও শিখতে পারেন 🧑💻 । এতে করে উপার্জন ও বাড়বে সাথে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকবে। স্কিল যত বেশি বেশি হবে তত আপনি প্রজেক্ট পাবেন।
ইনকাম হবে কিনা ?
এই কোর্স টি করে যদি আপনি কাজ গুলো ভালো মত শিখতে পারেন। আপনি দুনিয়ার যেকোনো মার্কেটপ্লেস বা মার্কেটপ্লেসের বাহিরে বা যেকোনো কোম্পানিতে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে বহু কাজ থাকে, আপনার দক্ষতার সাথে ম্যাচ করে যে কাজ গুলো মার্কেটপ্লেসে থাকবে সেগুলো যদি আপনি বায়ারের কাছে নিতে পারেন তাহলে বায়ার আপনাকে পেমেন্ট করবে আপনার উপার্জন হবে। সুতরাং, ইনকাম হবে কিনা, এ নিয়ে চিন্তার কার নেই। যেই ব্যক্তি কোর্স শুরুতেই ইনকাম নিয়ে মাতেন, আমি আমার কর্মজীবনে কাউকে দেখিনি সফল হতে। তাই ইনকাম বাদ দিয়ে আগে কাজ শিখুন ভালো করে, স্কিল তৈরি করুন, কাজ এবং টাকা আপনার পেছনে দৌড়াবে।
কোর্স টি কাদের জন্য ?
যারা ইন্টারনেট জগতের নুন্যতম এই ব্যাসিক জিনিস গুলই বুঝেন না বা পারেন না, তারা দয়া করে এই কোর্স করতে আসবেন না। => যারা কম্পিউটার মোটামুটি ব্যবহার করতে পারেন => ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন => শুধু ফেইসবুক আর ইউটিউব ভিডিও জানলেই ফ্রিল্যান্সিং শেখা শুরু করা যায়না => এই কোর্সে ক্লাস করার আগে আপনাকে শিখে নিতে হবে কিভাবে ফেইসবুক পেইজ খুলতে হয় => কিভাবে জিমেইল, মাইক্রোসফট একাউন্ট খুলতে হয় => কিভাবে অনলাইনে যেমন daraz.com থেকে প্রোডাক্ট নিজের বিকাশ নগদ বা এটিএম কার্ড দিয়ে কিনতে হয়। => কিভাবে নিজে নিজে ফেইসবুক পেইজ, টুইটার, লিংকড ইন, ইউটিউব চ্যানেল ইত্যাদি পুরোপুরি ভাবে ওপেন করতে হয় => এখন না জানলে সমস্যা নেই। কোর্সের প্রথম ২-৩ টা ক্লাসে এগুলো শিখিয়ে দেয়া হবে => ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে আপনাকে ইন্টারনেট জগতের বলতে গেলে হাফেজ হওয়া লাগবে। নয়তো এই কোর্স সহ লাখ লাখ কোর্স করেও আজীবন ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন না। => ইংরেজি কতটুক লাগবে? আপনি বিদেশি কারো সাথে কাজ করবেন, তার সাথে মেসেজে কাজ সম্পর্কে আলোচনা করার মত ইংরেজি জানা লাগবে। না পারলে এই কোর্স চলাকালীন দরকারে বাড়িতে ইংরেজি প্রাইভেট পড়েন। শিক্ষার কোন বয়স নেই
যা যা প্রয়োজন
এখানে যা দেয়া রয়েছে সব কিছু মিনিমাম। মিনিমাম এগুলো থাকলেই হবে। আর বেশি থাকলে আপনার জন্য ভালো। => একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার। মোবাইল দিয়ে সম্ভব নয়। => মিনিমাম ২ জিবি র্যাম। => হার্ড ডিস্ক মিনিমাম ৪০ জিবি । => গ্রাফিক্স কার্ড, এই কাজের জন্য তেমন লাগেনা। ডিফল্ট যা থাকে সেটাই এনাফ। সব কম্পিউটারেই ডিফল্ট একটা থাকেই। => প্রসেসর Core i3 / Duel Core সমস্যা নেই। i5 / i7 / i9 থাকলে তো আরও ভালো
কোর্সের রুটিন
=> প্রতি সপ্তাহেঃ একদিন পর পর ৩ দিন বা ২ দিন ক্লাস (আপনাদের চাপ হয় কিনা দেখে সেটা নির্বাচিত হবে।) => ছাত্রছাত্রী, চাকুরীজীবী, গৃহিণী রাত ১১:০০ এর পরেই ফ্রি থাকেন। => সুতরাং, রাতেই ক্লাস ১১:০০ থেকে ১২:৩০ পর্যন্ত => সময়ঃ দেড় (১.৫) থেকে ২ ঘণ্টা => ক্লাস হবে জুম ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে। => zoom.com / zoom.us ওয়েবসাইট থেকে সফটওয়ার বা প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করে নেবেন - ক্লাসে সরাসরি জয়েন করার জন্য।